৯:৩৭ পূর্বাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : মে ১০, ২০২৩ ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
শেকৃবিতে নবনিযুক্ত ডিনের দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা
ক্যাম্পাস

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিম্যাল সাইন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের প্রথমবারের মত নবনিযুক্ত ডিনের দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা ও সাবেক ডিনের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) এএসভিএম অনুষদের সেমিনার কক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে এএসভিএম অনুষদের সাবেক চারজন ডিনদের হাতে টুকেন গিপ্ট দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইঁয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. আলোক কুমার পাল,অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন নবনিযুক্ত ডিন অধ্যাপক ড. কে বি এম সাইফুল ইসলাম।

সভাপতির বক্তব্যে নবনিযুক্ত ডীন অধ্যাপক ড. কেবি এম সাইফুল ইসলাম দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন। যেখানে তিনি এএসভিএম অনুষদের মান উন্নয়ন,শিক্ষার্থী বান্ধব পরিবেশ তৈরী,ভেটেরিনারি ক্লিনিক উন্মুক্তকরণ,জব ফেয়ারের আয়োজন, শিক্ষার্থীদের মেন্টরিং ব্যবস্থা চালুকরণ,ফ্যাকাল্টিতে ফিমেল কর্নার ও প্রার্থনা কর্নার উন্মুক্তকরণ,শিক্ষকদের মান উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কোর্স চালুকরণ, সদ্য প্রস্তুতকপ্রস্তুতকৃত ভেটেরিনারি ক্লিনিকে বঙ্গবন্ধু কর্নার উন্মুক্তকরন সহ বেশকিছু শিক্ষক শিক্ষার্থীবান্ধব কর্মপরিকল্পনা ও ফ্যাকাল্টিকে সমৃদ্ধকরণ প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন।

তিনি আরও বলেন,আমাদের কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমাদের অনুষদকে দেশের সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি। তিনি এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সহযোগিতার কামনা করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূইঁয়া বলেন, ‘নবনিযুক্ত ডিনের প্রস্তাবিত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে অনুষদটি সমৃদ্ধ হবে এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দেশ সেরা গ্রেজুয়েট হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা থাকবে।’

প্রকাশ : এপ্রিল ৬, ২০২৩ ১০:৪৬ পূর্বাহ্ন
শেকৃবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে একাধিক শিক্ষার্থীকে কুপ্রস্তাব দেয়ার অভিযোগ!
ক্যাম্পাস

 

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পড়ুয়া একাধিক ছাত্রীদের উত্যক্ত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আবু জাফর আহমেদ মুকুলের বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের কিছু ছাত্রী তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

এছাড়াও অভিযুক্ত শিক্ষক নিজেকে ক্লাসে লাইসেন্সধারী মাস্তান এবং শিক্ষার্থীদের লাইসেন্সবিহীন মাস্তান বলে অভিহিত করেন বলে জানান শিক্ষার্থীরা।

অভিযোগপত্রে এক ছাত্রী বলেন, তিনি (আবু জাফর আহমেদ মুকুল) বিভিন্ন সময়ে আমাকে তার সঙ্গে একাকী দেখা করতে বলেন। আমি তাকে এড়িয়ে চললে সে আমার বাসার সামনে এসে আমাকে তার সঙ্গে রেস্টুরেন্টে যেতে বলে। আমি ফোন রিসিভ না করলেও তিনি আমাকে ফোন দিতেই থাকেন। আমাকে বিভিন্ন জায়গায় তার সঙ্গে একা ঘুরতে যেতে বলেন।

এছাড়া ক্লাসের বাইরে প্রায় সময় ছাত্রীদের কল, মেসেজ দিয়ে উত্যক্ত করা এবং বিভিন্ন সময় কফি শপে ডাকা ও ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়া, এমনকি গভীর রাতে কল দেয়ার প্রমাণ মিলেছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় ও ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা জানান, মনগড়া সিলেবাসে এবং সিলেবাসের বাইরে পরীক্ষা নেন তিনি। তার বিরুদ্ধে কেউ যাতে মুখ খুলতে না পারে, এজন্য প্রতি সেমিস্টারে তার ক্লাস আছে বলে তার থেকে ‘নিস্তার’ নেই উল্লেখ করে হুমকি দেন শিক্ষার্থীদের।

এমনকি তিনি ক্লাসে মেয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে হয়রানি এবং অনিয়মের প্রতিবাদ করায় এক শিক্ষার্থীকে ‘পাগল এবং অটিস্টিক’ বলে সম্বোধন করেন বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। বিশ্ববিদ্যালয় এবং উপাচার্যকে হেয় করার অভিযোগও উঠে এসেছে একই অভিযোগপত্রে। উপাচার্যের নির্দেশের পরও পরীক্ষা না নেয়া এবং পরবর্তীতে উপাচার্যের কল রিসিভ করেননি বলে দাম্ভিকতা প্রদর্শন করার অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, তিনি নিজ স্বার্থে অনুষদের শিক্ষার্থীদের ডীন ও শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাপ দেন এবং এর প্রতিদান হিসেবে সাজেশন নামে আন্দোলনকারীদের প্রশ্নপত্র বিতরণ করেন। অস্পষ্ট নম্বর বণ্টন এবং পছন্দের শিক্ষার্থীকে বেশি সুবিধা প্রদানের অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।

পাশাপাশি শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার, হুমকি প্রদান, প্রশ্নপত্র ফাঁস, সিলেবাসের বাইরে থেকে পরীক্ষায় প্রশ্ন করার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।

অভিযোগ অস্বীকার করে শিক্ষক আবু জাফর আহমেদ মুকুল সাংবাদিকদের বলেন, এসব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এরকম কিছু আসলে ঘটেনি। শিক্ষার্থীরা আমাকে প্রতিপক্ষ ভেবে আমার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করে থাকতে পারে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম বলেন, আমরা অভিযোগপত্র পেয়েছি। উপাচার্য স্যারের সঙ্গে কথা হয়েছে। শিগগিরই তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। ওই শিক্ষক দোষী হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সূত্র: চ্যানেল24 অনলাইন

প্রকাশ : মার্চ ৩০, ২০২৩ ৪:৪২ অপরাহ্ন
শেকৃবি হলের ১০ তলা থেকে পড়ে যাওয়া সেই ছাত্রীর মৃত্যু
ক্যাম্পাস

রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) হোস্টেলের ১০ তলা থেকে লাফিয়ে পড়ে আহত সেই ছাত্রী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।

আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৯টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের আইসিইউতে তিনি মারা যান।

নিহত ওই শিক্ষার্থীর নাম মারিয়া রহমান (২৪)। তিনি নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উত্তর নারীবাড়ি গ্রামের ফয়েজ উদ্দিনের মেয়ে। শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ লেভেল ৩-এর দ্বিতীয় সেমিস্টারের ছাত্রী ছিলেন তিনি। থাকতেন শেখ হাসিনা হলে ৭০৩ নম্বর রুমে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের পুলিশ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।’

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে শেকৃবির আবাসিক হলের ১০ তলা থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন মারিয়া। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে চিকিৎসার জন্য দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়।

এ বিষয়ে শেকৃবির প্রক্টর ড. মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘পরিবার থেকে জানতে পেরেছি মেয়েটির দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন।

প্রকাশ : মার্চ ২৭, ২০২৩ ১১:৩০ অপরাহ্ন
শেকৃবিতে ৪৫ জনের চাকরির সুযোগ
ক্যাম্পাস

প্রতিষ্ঠানের নাম: শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি), ঢাকা

পদের বিবরণ

চাকরির ধরন: স্থায়ী

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ

কর্মস্থল: ঢাকা

আরও পড়ুন: ঢাকায় ৩ লাখ বেতনে চাকরির সুযোগ

আবেদনপত্র সংগ্রহ: আগ্রহীরা www.sau.edu.bd এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের ঠিকানা: রেজিস্ট্রার, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (শেকৃবি), ঢাকা-১২০৭।

আবেদন ফি: ১-৬ ও ২০-২১ নং পদের জন্য ৫০০ টাকা, ৭-১৯ ও ২২-২৬ নং পদের জন্য ৩০০ টাকা পে-অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে।

আবেদন শুরু: ২৮ মার্চ ২০২৩

আবেদনের শেষ সময়: ১৪ মে ২০২৩

প্রকাশ : মার্চ ২৪, ২০২৩ ২:৪৬ অপরাহ্ন
ছাদ থেকে লাফিয়ে শেকৃবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
ক্যাম্পাস

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) ১০ তলা বিশিষ্ট কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা হলের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রী। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের আইসিউতে ভর্তি করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) সকাল ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনাস্থলে প্রত্যক্ষদর্শী হলের গার্ড পাভেল ভূঁইয়া জানান, হঠাৎ শব্দ শুনে গার্ড রুম থেকে বাইরে গিয়ে দেখি এক ছাত্রী নিচে পড়ে আছে। লাফ দেওয়ার সময় কাঁঠাল গাছের ওপর পড়েছিল, ডাল ভেঙে নিচে পড়েছে। যতটুকু দেখেছি, হাত ভেঙে হাড় বের হয়ে গেছে।

জানা যায়, তিনি কৃষি অনুষদের ২০১৭ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী। অসুস্থতার কারণে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় নিয়মিত অংশ নিতে পারেনি। যে কারণে তিনি বর্তমানে পরবর্তী ব্যাচের (২০১৯ শিক্ষাবর্ষ) সঙ্গে অধ্যয়ন করছেন। এপ্রিল মাসে লেভেল তিন, সেমিস্টার দুই এর ফাইনাল পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল তার।

তার সহপাঠীরা জানান, আহত শিক্ষার্থী হতাশায় ভুগছিল ও কিছু বিষয় নিয়ে চিন্তিত ছিল। ওর বেশ কয়েকটি সিটি পরীক্ষা ডিউ (বাকি) ছিল। শুনেছি অনেক স্যাররা ডিউ পরীক্ষাগুলো নেবেন না বলেছেন। এ ছাড়া অসুস্থতার কারণে ক্লাস করতে পারেনি।

এ বিষয়ে কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট ড. নাজমুন নাহারের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।

ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফরহাদ হোসাইন বলেন, মেয়েটি ঢাকা মেডিকেলের আইসিউতে আছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক। হাত, পা ভেঙে গেছে। প্রচুর ব্লিডিং হয়েছে। আত্মহত্যা চেষ্টার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যতদূর শুনেছি, মেয়েটির ক্লাসে উপস্থিতির হার কম ছিল। পরীক্ষাও বাকি ছিল ৷ এ নিয়ে হতাশায় ছিল।

এ ইস্যুকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার চাপ কমানো এবং একাডেমিক কার্যক্রম সংশোধনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান করলে সেখানে প্রক্টর, হল প্রভোস্টসহ বেশ কিছু শিক্ষক উপস্থিত হন।

এ সময় প্রক্টর অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘তার (আহত শিক্ষার্থী) ব্যাপারে গুজব ছড়ানো হয়েছে। একাডেমিক কোন চাপের কারণে এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নেয়নি। সেই শিক্ষার্থী বরং পারিবারিক এবং তার পূর্ব মানসিক সমস্যার কারণে এমনটা হয়েছে। তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলে আমরা এটাই বুঝতে পেরেছি।’

প্রকাশ : মার্চ ২, ২০২৩ ৯:১২ অপরাহ্ন
শেকৃবিতে অগ্রণী ব্যাংকের ৯৬৮তম শাখার শুভ উদ্বোধন
কৃষি বিভাগ

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেডের ৯৬৮তম শাখার শুভ উদ্বোধন হয়েছে।

আজ (২ মার্চ) বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টায় শেকৃবির মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শাখার শুভ উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম, অগ্রণী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব রেজিনা পারভীন, শেকৃবির রেজিস্ট্রার জনাব শেখ রেজাউল করিম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী ব্যাংকের মহা-ব্যবস্থাপক জনাব হোসাইন ঈমান আকন্দ।

প্রধান অথিতির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, আজকের দিনটি আমাদের জন্য খুব আনন্দের একটি দিন। শেকৃবিতে অগ্রণী ব্যাংকের শাখা চালু হওয়ায় আমাদের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ব্যাংকের একটি পূর্নাঙ্গ শাখা খোলায় সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম, অগ্রণী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্হাপনা পরিচালক জনাব রেজিনা পারভীন, শেকৃবি’র রেজিস্ট্রার শেখ রেজাউল করিম।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অগ্রণী ব্যাংকের এজিএম ও শেকৃবি শাখার প্রধান জনাব কাজী মোহাম্মদ এনামুল হক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অগ্রণী ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্হাপক ও ঢাকা উত্তর অঞ্চলের অঞ্চল প্রধান জনাব মো: হুমায়ুন কবির।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, প্রক্টর, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্ট, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ অগ্রণী ব্যাংকের কর্মকর্তাবৃন্দ।

উউল্লেখ্য, অগ্রণী ব্যাংকের এ শাখা স্থাপনের ফলে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলেই সকল ধরণের ব্যাংকিং সুযোগ সুবিধাসহ গৃহনির্মাণের জন্য হোলসেল ঋন সুবিধা পাবেন। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ব্যাংকিং সুবিধাসহ সহজ শর্তে ল্যাপটপ/ডেস্কটপ ক্রয়ে ঋণ সুবিধা পাবেন। শিক্ষার্থীরা অগ্রণী ই-পে এর মাধ্যমে অনলাইনে সকল ধরনের ফি প্রদান করতে পারবে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি সব অনলাইনে অটোমেশন পদ্ধতিতে সম্পন্ন করতে পারবে।

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ২৪, ২০২৩ ১২:০৪ পূর্বাহ্ন
শেকৃবির এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের শিক্ষার্থীদের ডিন’স অ্যাওয়ার্ড প্রদান
ক্যাম্পাস

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের শিক্ষার্থীদের ডিন’স অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ প্রদান করা হয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মোট ১১৫ জন শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন লেভেলের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে এ ডিন’স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। এছাড়াও অসামান্য কৃতিত্বের জন্য ১৯ জন শিক্ষার্থীকে ডিসটিংকশন অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে ডিন’স অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের হাতে অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।

সামগ্রিক ফলাফল বিবেচনা এবং নীতিমালা অনুসরণে যারা একই লেভেলের উভয় সেমিস্টারে ৩.৮ বা তদুর্ধ্ব জিপিএ অর্জন করেছন তাদেরকে ডিন’স অ্যাওয়ার্ড এর জন্য মনোনীত করা হয়। ৩.৯ তদুর্ধ্ব সিজিপিএ প্রাপ্ত ১৯ জন শিক্ষার্থীকে ডিসটিংকশন অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত করা হয়।

অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো: আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন অনুষ্ঠান আয়োজক কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক মো: জুলফিকার আহমেদ রেজা। প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া বলেন, ‘যেকোনো ধরণের স্বীকৃতি মানুষকে উজ্জীবিত করে এবং সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার আগ্রহ তৈরি করে। তেমনি ডিন’স অ্যাওয়ার্ড শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাওয়ার্ড। এই সম্মাননা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনের একটি মাইলফলক। যারা এটাকে অবলম্বন করে সামনের পথ খুঁজে নিবে তারা নিশ্চয় ভালো করবে। তিনি আরও বলেন, এই সফলতা সেদিনই সার্থক হবে যেদিন তোমরা কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করে দেশ ও জাতিকে উপযুক্ত সেবা দিতে পারবে’।

প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ১৯, ২০২৩ ৫:২৮ অপরাহ্ন
শেকৃবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফয়েজ, মহাসচিব মেজবাহ
কৃষি গবেষনা

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এর ২০২৩-২৫ সেশনের ৪৩ সদস্যের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব ও বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য ফয়েজ আহমেদকে সভাপতি ও অফিসার্স ক্লাব ঢাকার সাধারণ সম্পাদক ও অবসরপ্রাপ্ত যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন আহমেদকে মহাসচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্বদ্যিালয় অডিটরিয়ামে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এর পুনর্মিলনী ও বার্ষিক সাধারণ সভায় এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, জ্যেষ্ঠ সহ- সভাপতি সাবেক সচিব কৃষিবিদ মোঃ নুরুল ইসলাম পিএইচডি, সহ-সভাপতি ডিএই এর সাবেক অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ এস তাসাদ্দেক আহমেদ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কৃষিবিদ ড. মোঃ সাইদুর রহমান সেলিম, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের সাবেক সচিব কৃষিবিদ এম এম মিজানুর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী কৃষিবিদ মসিউর রহমান হুমায়ুন, কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মোঃ সালাহউদ্দিন মাহমুদ, কোষাধ্যক্ষ হলেন কেআইবি কোষাধ্যক্ষ কৃষিবিদ এম আমিনুল ইসলাম, যুগ্ম-কোষাধ্যক্ষ শেকৃবির কীটতত্ত বিভাগের কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ডিএই এর পরিচালক কৃষিবিদ কাজী আফজাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কেআইবি ঢাকা মেট্রোপলিটনের সাধারণ সম্পাদক, কৃষিবিদ ড. মোঃ তাসদিকুর রহমান সনেট, আন্তর্জাতিক সেমিনার ও গবেষণা সম্পাদক শেকৃবির সহযোগী অধ্যাপক ও প্রক্টর কৃষিবিদ হারুন অর রশিদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নর্থ বেঙ্গল এগ্রোফার্ম লিঃএর পরিচালক কৃষিবিদ এরশাদ আলী বাবুল , সমাজকল্যাণ সম্পাদক বিএডিসি এর উপ-পরিচালক কৃষিবিদ এ কে এম ইউসূফ হারুন, ক্রীড়া সম্পাদক বিজেআরআই এর পিএসও কৃষিবিদ ড. শাহীন পলান, দপ্তর সম্পাদক কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শেকৃবির কৃষি বনায়ন ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ কৃষিবিদ প্রফেসর ড. নাজমুন নাহার নাজমা।

নির্বাহী সদস্য পদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, এটিআই এর সাবেক অধ্যক্ষ কৃষিবিদ মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য ও সেবা বিভাগের সচিব কৃষিবিদ ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, ডিএমপি কমিশনার কৃষিবিদ খন্দকার গোলাম ফারুক, কেআইবির মহাসচিব কৃষিবিদ মোঃ খায়রুল আলম প্রিন্স, বিএআরসির সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. ভাগ্য রাণী বণিক, কেআইবির সাবেক মহাসচিব কৃষিবিদ আনোয়ারুন নবী মুজমদার বাবলা, ন্যশনাল ব্যাংকের এভিপি কৃষিবিদ মোঃ মাহফুজুর রহমান রিন্টু, নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির সিইও কৃষিবিদ মীর শহিদুল ইসলাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কৃষিবিদ আমিনুল বারী মিরু, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব কৃষিবিদ ড. হারুন অর রশিদ বিশ্বাস, ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ার লিঃএর এমডি কৃষিবিদ কে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান শ্যামল, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব কৃষিবিদ ফরিদ আহমেদ, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কৃষিবিদ এস এম আলম, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কৃষিবিদ ড. জি এম ফারুক ডন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কৃষিবিদ ড. মোঃ আবুল হোসেন, ডিএই এর অতিঃ পরিচালক কৃষিবিদ ড. ফ ম মাহবুবুর রহমান, বিএআরআই এর পিএসও কৃষিবিদ মাহবুবুল হক মনু,গাজীপুরের কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ মোয়াজ্জেম হোসেন পলাশ, বিএআরআই এর পিএসও কৃষিবিদ ইসহাকুল ইসলাম ইসহাক, বিএডিসির উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ মুকসুদ আলম খান মুকুট, শেকৃবির প্রক্টর কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মির্জা হাসানুজ্জামান, সাংবাদিক কৃষিবিদ সালেহ মোহাম্মদ রশীদ অলক এবং সাংবাদিক কৃষিবিদ ফাইজুল সিদ্দিকী।

প্রকাশ : জানুয়ারী ২৮, ২০২৩ ৭:৪৭ অপরাহ্ন
পোল্ট্রি নয়, আমরা গবাদিপশুতেও এগিয়ে আছি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
পোলট্রি

ভারত বাংলাদেশকে গরু না দিলেই বরং আমরা কৃতজ্ঞ থাকবো বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, পোল্ট্রি নয়, আমরা গবাদিপশুতেও এগিয়ে আছি।

শনিবার (২৮ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) অনুষ্ঠিত দুই দিনব্যাপী পোল্ট্রি প্রফেশনাল বাংলাদেশ (পিপিবি) আয়োজিত প্রথম বাংলাদেশ পোল্ট্রি কনভেনশন-২০২৩ এর প্রথম দিনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, আমি যত বারই ভারত সফর করি, সেখানকার সরকার বলে তোমাদের গরু দেবো না। আমি বলি, আপনারা গরু দেওয়া বন্ধ করে দিলেই বরং আমরা কৃতজ্ঞ থাকবো। আমরা গবাদিপশুতে প্রায় স্বনির্ভরশীল। আপনারা বন্ধ করলেই পুরোপুরি হয়ে যাবো।

তিনি আরও বলেন, আমরা রাতে বা দুপুরে মাংস বা ডিম না পেলে চলে না। পোল্ট্রি শিল্প একদিনে বেড়ে ওঠেনি। আমরা প্রায় ১৭ কোটি মানুষ এবং আমাদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে মাংস ও ডিমে। এই চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে পোল্ট্রি শিল্প বেড়ে উঠেছে। পোল্ট্রি শিল্পের প্রধান সমস্যা তারা বাজারে দাম ধরে রাখতে পারেন না। পোল্ট্রি খাদ্যের মূল উপাদান ভূট্টা ও গম। যা ২০-২৫ বছর আগেও এগুলো চাষ হতো না। এখন প্রচুর পরিমাণে চাষ হচ্ছে।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের জনগণ সবসময়ই উদ্যমী। পোল্ট্রি শিল্প অনেক সংগ্রাম করেও এখনো টিকে আছে। আপনাদের নিজেদের ডিম সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণে এগিয়ে আসতে হবে। মানুষ বাড়ছে জ্যামিতিক হারে, আর খাদ্য বাড়ছে গাণিতিক হারে। এ কারণে ১৫-২০ বছরের মধ্যে ব্যাপক গ্যাপ হয়েছে। কৃষিবিদরা ভূমিকা না রাখলে একটা হাহাকার পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো। আমাদের যতটুকু সম্পদ তার পুরোপুরিই চাষাবাদে ব্যবহার করতে হবে।

এসময় অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল হক বেগের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, ইউনিডো’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. জাকি উজ জামান, পিপিবি’র উপদেষ্টা ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. মোছাদ্দেক হোসেন।

এসময় তারা বলেন, ৯০ দশকের শুরুর দিকে, মূলত ১৯৯২ সালে পোল্ট্রি শিল্পের বিপ্লব শুরু হয়েছে। আমরা বর্তমানে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, কিন্তু আমাদের খাদ্য রপ্তানিতে যেতে হলে খাদ্যনিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্যের দিকে নজর দিতে হবে। বর্তমান সরকার চতুর্থ বিপ্লবের জন্য কাজ করছে। চতুর্থ বিপ্লবের জন্য আমাদের প্রযুক্তিতে আগাতে হবে। রপ্তানি করতে হলে বিদেশি কোম্পানিগুলোকে পরিদর্শন করাতে হবে। আমাদের পোল্ট্রি নিরাপদ, পোল্ট্রির খাবার নিরাপদ- এটা শতভাগ নিশ্চয়তা দিতে হবে। সেই লক্ষ্যে দেশের দুই-তিনটি জেলাকে ‘পোল্ট্রি সেফ জোন’ হিসেবে উল্লেখ করতে হবে।

বক্তারা আরও বলেন, প্রতি বছর শুধু পোল্ট্রি শিল্পের জন্যই ৭০ থেকে ৮০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য লাগে যাতে ৫৮-৬০ শতাংশ ভুট্টা এবং ১৮-২০ সয়াবিন কেক প্রয়োজন। পোল্ট্রি শিল্পকে বাঁচাতে খাদ্যের দাম, ভুট্টার দাম কমাতে হবে।

প্রকাশ : জানুয়ারী ২৬, ২০২৩ ৭:৩৬ অপরাহ্ন
পিপিবির পোল্ট্রি কনভেনশন ও মেলা ২৮ জানুয়ারি
পোলট্রি

রাজধানী ঢাকার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে আগামী ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি দু’দিন ব্যাপী ‘বাংলাদেশ পোল্ট্রি কনভেনশন ২০২৩’ ও মেলা অনুষ্ঠিত হবে। যা দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজন করছে পোল্ট্রি প্রফেশনাল’স বাংলাদেশ (পিপিবি)।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ পোল্ট্রি কনভেনশন ২০২৩ কমিটির সাধারণ সম্পাদক অঞ্জন মজুমদার।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, পোল্ট্রি কনভেনশন-২০২৩ উপলক্ষে পোল্ট্রি পেশা বিষয়ে সক্রিয় পিপিবি নানা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পোল্ট্রি পেশাজীবী সংগঠন। এর অংশ হিসেবে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কনভেনশন কমিটি ও ৩৯ সদস্য বিশিষ্ট সেমিনার কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি অডিটোরিয়ামে কনভেনশন অনুষ্ঠিত হবে।

দু’দিন ব্যাপী কনভেনশন ও মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, ইউনিডো বাংলাদেশের প্রতিনিধি ড. জাকি উজ জামান এবং পিপিবির উপদেষ্টা মোছাদ্দেক হোসেন।

অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পিপিবি কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির মুখপাত্র ডা. এন.সি. বণিক, পিপিবির উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার টিআইএম জাহিদুর রাহিম জোর্যাতদার এবং অধ্যাপক ড. কে বি এম সাইফুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল হক বেগ।

আর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব ড. নাহিদ রশীদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. এমদাদুল হক তালুকদার এবং ওয়ার্ল্ড পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ মশিউর রহমান।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, দু’দিন ব্যাপী কনভেনশনে মোট ৬০০ জন অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে ৩০০ খামারি, ১০০ জন ছাত্র এবং ২০০ জন পোল্ট্রি পেশাজীবীসহ ২০০ জন।

এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- কমিটির সভাপতি কামাল উদ্দিন আহমেদ, কো-চেয়ারম্যান ডা.এন.সি.বণিক ও খন্দকার মহসীন, পিপিবি স্টুডেন্ট ভলেন্টিয়ার কমিটির উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার টিএআইএম জাহিদুর রাহিম জোয়ার্দার এবং কনভেনশন সেমিনার কমিটির সেক্রেটারি ড. তাপস ঘোষ।

২৮ জানুয়ারি সকাল ১০টায় বাংলাদেশ পোল্ট্রি কনভেশন-২০২৩ এর উদ্বোধনের পর বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্পের উপর মুক্ত আলোচনা, বাংলাদেশে টেকসই পোল্ট্রি উৎপাদনের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা অনুশীলন, উদ্ভাবনী এবং স্মার্ট পোল্ট্রি চাষের রুপান্তর বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।

এছাড়াও সমাপনী দিনে ‘পোল্ট্রি পণ্যের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য: দক্ষিণ এশিয়ায় পোল্ট্রি ও পোল্ট্রি পণ্যের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা, পোল্ট্রি সাপ্লাই চেইন, নিরাপদ ডিম ও মাংস উৎপাদনের জন্য জৈব প্রযুক্তির প্রয়োগ: বাংলাদেশে প্রেক্ষিত’ বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop