৯:৩২ পূর্বাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : ফেব্রুয়ারী ৫, ২০২৩ ৯:৪৬ পূর্বাহ্ন
বাকৃবির ৮ম সমাবর্তনের অনুষ্ঠানসূচিতে ‘ভুলে ভরা’
ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ৮ম সমাবর্তন আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এই সমাবর্তনের ভুলে ভরা একটি অনুষ্ঠানসূচি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বাকৃবি শাখা ছাত্রলীগের এক নেতা এটি প্রকাশ করেছেন।

জানা গেছে, শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনের ‘ভুলে ভরা’ অনুষ্ঠানসূচির ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করলে তা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, ‘এটা চূড়ান্ত সূচি নয়’। টাইপিংয়ে ভুল ছিলো। সংশোধনের কাজ শুরু হয়েছে।

‘ভুলে ভরা’ ভাইরাল অনুষ্ঠানসূচিতে দেখা গেছে, বাকৃবির ৮ম সমাবর্তনের কার্যক্রম রাত ১২টা থেকে রাত ১টা ১০মিনিট পর্যন্ত এবং সকাল ১১টা থেকে ১১টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত চলবে। সমাবর্তনের বক্তা হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি রাত সাড়ে ১২টায় বক্তব্য দেবেন।

অনুষ্ঠানসূচি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সমালোচনা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিশ্ববিদ্যালয় কী করে এত বড় ভুল করল, প্রশ্ন তুলেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

জানতে চাইলে সমাবর্তন বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. ছাইফুল ইসলাম জানান, ‘এটি প্রিন্টিং মিসটেক। ভুলে তারা টাইপ করে ফেলেছে। এটি সংশোধনীর জন্য প্রেসে আবার পাঠানো হয়েছে। তবে এটি এখনও অফিশিয়ালি কাউকে পাঠানো হয়নি। কে বা কারা আমার অনুমতিতে ব্যতীত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছে তা আমার জানা নেই।’

তবে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদ গণমাধ্যমকে জানান, ‘আমি রেজিস্ট্রারের অনুমতি নিয়েই প্রকাশ করেছি।’
সূত্র: দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস

প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২১ ৪:০১ অপরাহ্ন
সুদ প্রদানে অপারগতায় গরু নিয়ে গেলো কারবারি
পাঁচমিশালি

আট-নয় বছর আগে ঋণ নিয়েছন ৫ হাজার টাকা। আর তাতে পরিশোধ করেছেন ৩০ হাজার টাকা। নতুন করে আবারও ৮৫ হাজার টাকা দাবি করেছেন এক সুদ কারবারি। অপারগতায় হতদরিদ্র দিন মজুরের গরু নিয়ে গেছে ওই কারবারি।

সোমবার চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বেনীপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।

উপজেলার সীমান্ত ইউনিয়নের বেনীপুর মাঠপাড়ার শহিদুল ইসলামের স্ত্রী নাজমা খাতুন জানান, আমরা হতদরিদ্র মানুষ। আমাদের গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে সুদ কারবারী ফিরোজ হোসেনের (৩২) কাছ থেকে গত ৮-৯ বছর আগে সুদে পাঁচ হাজার টাকা নেই। এ পর্যন্ত তাকে আমরা ৩০ হাজার টাকা পরিশোধ করেছি। কিন্তু নতুন করে সে আমার কাছে ৮৫ হাজার টাকা দাবি করছে।

তিনি আরো জানান, আমার স্বামী ফরিদপুর জেলায় কাজে থাকায় আমি তাকে টাকা দিতে পারিনি। এতে ফিরোজ ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার সকালে আমি বাড়িতে না থাকার সুযোগে উঠানে বাঁধা বাছুরসহ গাভী গরু খুলে নিয়ে চলে যায়। তার বাড়িতে গরু আনতে গেলে সে আমাকে হুমকি ও গালাগালি করে তাড়িয়ে দেয়।

সীমান্ত ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,পুলিশ ও স্থানীয় জন প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় সন্ধ্যায় ফিরোজ গরু ফেরত দেয়।

জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম জানান, ঘটনার ব্যাপারে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সাব-ইন্সপেক্টর সাহাজুল ইসলামকে দায়িত্ব দেয়ার পর তিনি গরুটি উদ্ধারের ব্যবস্থা করেন। সুদ কারবারির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান।

প্রকাশ : এপ্রিল ২৭, ২০২১ ১:৫২ পূর্বাহ্ন
কৃষকের ধান কেটে দিলো ছাত্রলীগ সভাপতি-সম্পাদক
কৃষি বিভাগ

করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে সারা দেশে চলা লকডাউনে হিমশিম খাচ্ছেন কৃষক। জমিনে বাম্পার ফলন হলেও পাচ্ছেন না তারা ধান কাটার কোন শ্রমিক। এমতাবস্থায় দলীয় নেতাকর্মীদের কৃষকদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমন আহ্বানে সাড়া দিয়ে সারাদেশে কৃষকদের ধান কেটে ঘরে তুলে দিচ্ছেন ছাত্রলীগ। নেতাকর্মীদের অনুপ্রাণিত করতে ছাত্রলীগের সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যও কাস্তে হাতে নেমে পড়েন কৃষকদের ধান কাটতে।

সোমবার (২৬ এপ্রিল) ঢাকার আশুলিয়া থানার ধামসোনা ইউনিয়নের শুবন্দী এলাকায় এ ধানকাটা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন ছাত্রলীগের সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।

এ সময় তাদের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ধামসোনার শুবন্দী এলাকার স্থানীয় কৃষক নূর মোহাম্মদের প্রায় ১ একর জমির ধান কেটে তার বাড়িতে পৌছে দেন। এ সময় তারা ধান মাড়াইয়ের কাজেও অংশ নেন। শ্রমিক বেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা ছাত্রলীগের জন্য নতুন কিছু নয় বলে মনে করেন ছাত্র সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নেতারা।

ছাত্রলীগ সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় বলেন,‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার আহ্বানে দেশের এই ক্রান্তিকালে সকল সংকট মোকাবেলায় বিভিন্ন কর্মসূচি সফল করতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। গত বছর করোনা মহামারিতে শ্রমিক সংকটে যখন কৃষকেরা ধান কাটতে পারছিলো না তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় সারাদেশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দিয়েছে। গত বছরের ন্যায় এবারও যখন করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকতে, তখন সারাদেশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শ্রমিক সংকটে পড়া অসহায় কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দিচ্ছে। চলমান সংকটে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কৃষকদের পাশে থাকবে।’

সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ রোধে লকডাউন ঘোষণা করার পর সারাদেশের বিভিন্ন এলাকায় অনেক কৃষক শ্রমিক সংকটে পড়েন। এতে তারা জমির পাকা ধান ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কায় পড়েন। করোনা পরিস্থিতির অবনতিতে আমাদের অভিভাবক কৃষি বান্ধব নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা গতবারের ন্যায় এবারও এমন সংকটময় মুহূর্তে নিরুপায় অসহায় কৃষকের পাশে দাঁড়িয়ে ধান কেটে ঘরে তুলে দিচ্ছে। আজ অসহায় কৃষকের ধান কেটে সহযোগিতা করতে পেরে আমরা গর্বিত। সারাদেশে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শ্রমিক সংকটে থাকা কৃষকের পাশে থেকে এ কর্মসূচি চলমান রাখবে।’

কৃষক নূর মোহাম্মদ জানান, ‘চলমান লকডাউনের কারণে জমির পাকা ধান ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কায় পড়েছিলাম। যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় দূরদূরান্ত থেকে ধানা কাটা শ্রমিক আসতে পারছে না। ফলে এলাকায় দেখা দিয়েছে ধান কাটা শ্রমিক সংকট। মাঠে পাকা ধানগুলো নষ্ট হওয়ার পথে খুবই দুশ্চিন্তায় ছিলাম। আমার এমন অসহায়ত্বের কথা শুনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা টাকা-পয়সা ছাড়াই আমার এক একর ক্ষেতের ধান কেটে বাড়িতে পৌছে দেন। আমি তাদের এ সাহায্যের কথা কখনো ভুলব না।’

এ সময় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সাথে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান সোহেল, সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম আরিফ, সহ-সভাপতি ম. সাইফ বাবু, সহ-সভাপতি রাকিব হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জাব্বার রাজ, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক ইমরান জমাদ্দার, উপ-দপ্তর সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম খান শিমুল, উপ-সাহিত্য সম্পাদক এস এম রিয়াদ হাসান, উপ-অর্থ সম্পাদক আতিকুল ইসলাম আতিকসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা এ ধান কাটা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।

প্রকাশ : এপ্রিল ২২, ২০২১ ১২:৪২ পূর্বাহ্ন
ঝালকাঠিতে কৃষকের পাকা ধান কেটে ঘরে তুলে দিলো ছাত্রলীগ
কৃষি বিভাগ

চলছে কঠোর লকডাউন। আর এই লকডাউনে শ্রমিক না পেয়ে অন্য সবকিছুর ন্যায় কোণঠাসা হয়ে আছে কৃষকরাও। আর এই পরিস্থিতিতে ঝালকাঠির সদর উপজেলার বাসন্ডা ইউনিয়নের দারখি গ্রামের কৃষক খলিল সরদারের দুই বিঘা জমির পাকা বোরো ধান কেটে ঘরে তুলে দিয়েছে ছাত্রলীগ।

জানা যায়, দুই দিন ধরে সদর উপজেলার বাসন্ডা ইউনিয়নের দারখি গ্রামের কৃষক খলিল সরদারের জমির ধান কেটছে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। এতে যেমন খুশি কৃষক, তেমনি ভালো কাজ করতে পেরে গর্বিত ছাত্রলীগ নেতা কর্মীরা।

কৃষক খলিল সরদার জানান, তাঁর দুই বিঘা জমিতে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হলেও করোনাকালে কঠোর লকডাউনের মধ্যে ধানকাটার শ্রমিক পাচ্ছিলেন না। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েন কৃষক। শ্রমিকের খোঁজে তিনি বিভিন্ন স্থানে ছুটে বেড়ান। শ্রমিক না পাওয়ার খবর শুনতে পান ঝালকাঠি সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অহিদুজ্জামান লুসান।

তিনি কৃষক খলিল সরদারের সঙ্গে কথা বলে তাঁর ধান কেটে ঘরে তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। এতে কৃষক রাজি হলে গতকাল মঙ্গলবার থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের নিয়ে ধান কাটা শুরু করেন লুসান।

বুধবার দুই বিঘা জমির ধান কাটা শেষ হয়। কাটা ধান মাথায় করে কৃষকের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ায় খুশি এলাকার মানুষ। ধান কেটে ঘরে তুলে দেওয়ায় কৃষক খলিল সরদার ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, শ্রমিক দিয়ে ধান কাটালে প্রায় ৫/৬ হাজার টাকা খরচ হতো।

সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অহিদুজ্জামান লুসান জানান, লকডাউনের মধ্যে যদি কোন মানুষ বিপাকে পড়ে সহযোগিতা চায়, ছাত্রলীগ তাদের পাশে দাঁড়াবে। এক কৃষকের দুই বিঘা জমির ধান কেটে ঘরে তুলে দেওয়া হয়েছে, প্রয়োজনে জেলার যেখানে শ্রমিক সংকট দেখা দিবে সেই কৃষকের ধান কেটে দিবে ছাত্রলীগ।

প্রকাশ : এপ্রিল ১৯, ২০২১ ৭:৫৪ অপরাহ্ন
ধান নিয়ে বিপাকে কৃষক, কেটে ঘরে তুলে দিলো ছাত্রলীগ
কৃষি বিভাগ

শ্রমিক দিয়ে বহু কষ্টে ১৭ কাঠা জমিতে ধান লাগিয়েছিলেন বয়সের ভারে নুয়ে পড়া গোপালগঞ্জের সদর উপজেলার করপাড়া ইউনিয়নের হাটবাড়িয়া গ্রামের কৃষক রজব মুন্সী(৭০)। জমিতে ভালো ফলনও হয়েছে তার। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসার আগেই জমির ধান কেটে ঘরে তুলতে চাইলেও করোনার কারণে শ্রমিক না পেয়ে যখন হতাশ। ঠিক তখনই বৃদ্ধ কৃষকের দুঃচিন্তা কমাতে এগিয়ে আসলো গোপালগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগ।

সোমবার (১৯ এপ্রিল) সকালে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিউটন মোল্লার নেতৃত্বে ৩০ সদস্যের একটি দল কৃষক রজব মুন্সীর ১৭ কাঠা জমির ধান কেটে দেন। পরে তারা সেই ধান মাড়াই করে ঘরে তুলে দেন।

এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিউটন মোল্লা জানান, করোনা পরিস্থিতি কারণে এখন ধান কাটা শ্রমিকের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এতে কৃষকরা তাদের জমির ধান ঘরে তুলতে পারছেন না। আমরা খবর পেলেই কৃষকের জমির ধান কেটে দিবো। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত কৃষকদের পাশে থাকবেন বলেও তিনি জানান।

কৃষক রজব মুন্সী জানান, করোনার কারণে জমির ধান কাটার জন্য শ্রমিক পাচ্ছিলাম না। এতে ধান নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। কিন্তু ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আমার জমির ধান কেটে মাড়াই করে ঘরে তুলে দিয়েছে। জমির ধান নষ্ট হবার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ায় আমি খুশি। আমি দোয়া করি আল্লাহ যেন এদের ভালো করে।

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop