১২:০১ অপরাহ্ন

মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ , ২০২৪
ads
ads
শিরোনাম
প্রকাশ : মার্চ ১০, ২০২৪ ৬:১৬ পূর্বাহ্ন
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এম.পি নির্বাচিত হওয়ায় বিপিআরএ এর অভিনন্দন
পাঁচমিশালি

জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশ জনসংযোগ সমিতি ( বিপিআরএ) পক্ষ থেকে শনিবার(৯ মার্চ) তাঁকে অভিনন্দন জানানো হয়।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতির কক্ষে এসময় জনসংযোগ সমিতির সভাপতি জনাব বজলুল হক রানা, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান টিপু, সাবেক সভাপতি জনাব মোস্তফা ই জামিল, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি রওশন এ রহমান, সহ-সভাপতি নাজমা বিনতে আলমগীর, যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক জনাব তারিকুল ইসলাম খান রবিন, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল আহসান নিপু, দপ্তর সম্পাদক মো: আনোয়ার হোসেন,কার্যকরী সদস্য কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনুসহ সমিতির অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কর্মসূচির অংশ হিসাবে বাংলাদেশ জনসংযোগ সমিতি ( বিপিআরএ) এর পক্ষ থেকে তাঁকে ফুলেল শুভেচছা দেয়া হয় এবং শুভ কামনা করে কেক কাটা হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : মার্চ ১, ২০২৪ ৬:২৭ অপরাহ্ন
‘অক্সফ্যাম রান’ ম্যারাথন ঢাকায় অনুষ্ঠিত
পাঁচমিশালি

তৈরি পোশাকখাত, মৎস্যজীবী, চা-বাগান ও গৃহকর্মের মতো অনানুষ্ঠানিক খাতের নারী শ্রমিকদের মজুরি বৈষম্য, কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা, ঝুঁকিপূর্ণ কর্মক্ষেত্রসহ সকল অসমতার বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিতে নারী দিবস উপলক্ষে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা অক্সফ্যাম ইন বাংলাদেশের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো ‘অক্সফ্যাম রান’ শীর্ষক ম্যারাথন। ১লা মার্চ, শুক্রবার রাজধানী ঢাকার হাতিরঝিলে এক হাজারেরও বেশি নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে এই ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়।

‘অক্সফ্যাম রান’ এ এক হাজার প্রতিযোগী ছাড়াও অনানুষ্ঠানিক খাতের নারী শ্রমিক, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সরকারি সংস্থা, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ম্যারাথন শেষে অক্সফ্যামের ‘সুনীতি’ প্রকল্পের অধীনে শতাধিক গৃহকর্মীর অংশগ্রহণে নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ক একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অক্সফ্যামের আয়োজনে অনুষ্ঠানটির সার্বিক সহযোগিতায় ছিল বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডা এবং এজেন্সি ফ্রান্স দ্যে ডেভলাপমেন্ট।

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু

জনসংযোগবিদ ও উন্নয়নকর্মী

শেয়ার করুন

প্রকাশ : ডিসেম্বর ৬, ২০২৩ ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের আয়োজনে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান
পাঁচমিশালি

ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রতিষ্ঠাতা হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) এঁর ১৫০ তম জন্মসার্ধশত বার্ষিকী উদযাপনের মাসব্যাপী কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ফ্রি স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত গাজীপুরের কামারজুরী সাহেব বাড়ির মোড়স্থ মোনাসেফ আহ্ছানিয়া হেলথ সেন্টারে এই ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।

মোনাসেফ আাহ্ছানিয়া হেলথ সেন্টারের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার হাসিব আহমেদ খানের নেতৃত্বে ৮ জনের একটি মেডিকেল টিম এই কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এসময় গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের গাছা থানার অর্ন্তগত ৩৬ নং ওয়ার্ডের কামারজুরী এলাকার ১৩০জন দুস্থ্য ও অসহায় মানুষের মাঝে চিকিৎসা সেবা, ফ্রি ঔষধ প্রদান, ডায়াবেটিস পরিক্ষা, ওজন মাপা এবং রক্ত চাপ নির্ণয় করা হয়।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ১১, ২০২৩ ৫:৪৯ অপরাহ্ন
“সিন্ডিকেট থামাও, জীবন বাঁচাও” শিরোনামে প্রতিবাদী মানববন্ধনে পৃথক ভোক্তা অধিকার মন্ত্রণালয়ের দাবি
পাঁচমিশালি

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভোক্তাদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় থাকলেও বাংলাদেশে ভোক্তাদের জন্য পৃথক কোন মন্ত্রনালয় নেই। ভোক্তার অধিকার নিয়ে ক্যাব দীর্ঘদিন ধরে সভা, সেমিনার, মানববন্ধনসহ নানা ভাবে দাবি করে আসলেও বর্তমান সরকারের আমলেই ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন ২০০৯, ভোক্তা অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা, নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ ও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করা হয়। নিত্যপণ্যের বাজারে চলমান সিন্ডিকেট ও অস্থিরতা ঠেকাতে ভোক্তাদের জন্য সমন্বিত ভাবে বিএসটিআই, ভোক্তা অধিদপ্তর ও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষসহ সকলকে নিয়ে ওয়ান স্টপ সেবা প্রদানে পৃথক ভোক্তা অধিকার মন্ত্রণালয়ের বিকল্প নাই। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রধান ভূমিকা ও কাজ হলো ব্যবসা সম্প্রসারণ ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থ সুরক্ষা দেয়া। দেশে শিল্প বানিজ্য, আমদানি-রপ্তানির যারা চালিকা শক্তি, তাদের প্রতি অধিকতর সহানুভূতিশীল থাকা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জন্য স্বাভাবিক বিষয়। দেশে ন্যায্য ব্যবসার চর্চা থাকলে হয়তো ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি ব্যবসা-বানিজ্যের অন্যতম অংশীজন ভোক্তাদের বিষয়টি বিবেচনায় থাকতো। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতায় বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষে এই দায়িত্ব পালন করে সব পরিস্থিতিতে ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে না। যদি পৃথক মন্ত্রণালয় হয় তাহলে ১৮ কোটি ভোক্তার সমস্যাগুলি আরও দ্রুত সরকারের নীতি নির্ধারকদের দৃষ্ঠিগোছর করাা সম্ভব হবে। ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের মাঝে বিদ্যমান বৈষম্যও কিছুটা হ্রাস পাবে এবং সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে।

১১ নভেম্বর ২০২৩ইং চট্টগ্রা সিটিকরপোরেশন বহদ্দারহাট কাঁচাবাজার সম্মুখে পুলিশবক্স চত্ত্বরে  “সিন্ডিকেট থামাও, জীবন বাঁচাও” ও পৃথক ভোক্তা অধিকার মন্ত্রনালয়ের দাবিতে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদী মানববন্ধনে উপরোক্ত দাবি জানানো হয়। কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম মহানগর ও বিভাগ এবং ক্যাব যুব গ্রুপের আয়োজনে আয়োজিত প্রতিবাদী মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি এম নাসিরুল হক, ন্যাপ কেন্দ্রিয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মিটুল দাস গুপ্ত, ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব মহানগরেরর যুগ্ন সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, ক্যাব সদরঘাট থানা সভাপতি শাহীন চৌধুরী, ক্যাব চান্দগাঁও থানা সভাপতি মোহাম্মদ জানে আলম, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ আবু ইউনুচ, সাধারন সম্পাদক ইসমাইল ফারুকী, ক্যাব বায়েজিদ থানা সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা এবিএম হুমায়ুন কবির, ক্যাব ৬নং পুর্ব ষোল শহর ওয়ার্ড সভাপতি অধ্যক্ষ মনিরুজ্জমান, নারী নেত্রী রুহি দাস, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি আবু হানিফ নোমান, সদস্য খালেদ সাইফুল্লাহ, মহারাজ চৌধুরী ও ওমর করিম প্র্রমুখ।

বক্তারা বলেন, ভোক্তারা দেশের বৃহত্তম অর্থনৈতিক গোষ্ঠি হলেও তাদের স্বার্থ ও অধিকার সুরক্ষায় কোন পৃথক মন্ত্রণালয় নাই। ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি ক্ষুদ্র অধিদপ্তরের মাধ্যমে কিছু উদ্যোগ নেয়া হলেও এটিও প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগন্য। আর ভোক্তাদের অধিকার ও সুবিধা প্রদানের জন্য সবকিছুর ভার দেয়া হয়েছে ব্যবসায়ীদের ওপর। ব্যবসায়ীদের স্বার্থ সংরক্ষনের দায়িত্বে নিয়োজিত বানিজ্য মন্ত্রণালয় ভোক্তা স্বার্থের বিষয়টি দেখভাল করার কারনে ভোক্তা স্বার্থ বারবার উপেক্ষিত ও ভুলন্টিত হচ্ছে। বিষয়গুলি অনেকটাই বিড়ালকে মাছ পাহারা দেবার মতো। ফলে ব্যবসায়ীরা মুক্ত বাজার অর্থনীতির নামে একবার পেঁয়াজ, একবার চাল, একবার মসলা, একবার সয়াবিন এভাবে পুরো বছর জুড়ে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরী করে জনগনের পকেট কাটছে। দেশের ভোক্তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের বার্ষিক চাহিদা নিরুপণ, উৎপাদন, যোগান, বাজারজাত করণে প্রতিবন্ধকতা নিয়ে অনুসন্ধান, ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণে চিন্তা করার সময় বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের থাকে না।

বক্তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ভারতীয় নীতিনির্ধারকেরা রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা লগ্নে ১৯৪৭ সালেই ভোক্তা বিষয়ক পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রণালয় গঠন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ভারত শুরুতেই অন্তত কাঠামোগত দিক থেকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছিল। তার কারনে ভারতে মুল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সব সময় সম্ভব হচ্ছে। তাই দ্রুত পৃথক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করে ভোক্তাদের প্রতি দীর্ঘদিনের অবহেলার পরিসমাপ্তির দাবি জানান।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : নভেম্বর ৬, ২০২৩ ৮:১৭ অপরাহ্ন
বাকৃবি এলামনাই অ্যাসোসিয়েশন অস্ট্রেলিয়া এর নতুন কার্যকরী পরিষদ: বাবুল সভাপতি, ড. আসাদুজ্জামান সাধারন সম্পাদক
পাঁচমিশালি

দীন মোহাম্মদ দীনুঃ গত ০৫ই নভেম্বর রোজ রবিবার নিউ সাউথ ওয়েলসের গ্ল্যেনফিল্ডে অবস্থিত গ্ল্যেনফিল্ড কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের (BAUAAA) দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভা। অনুষ্ঠানে প্রথমেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলওয়াত ও পবিত্র গীতা থেকে পাঠ করা হয়। বিদায়ী সভাপতি ড. আনোয়ারুল বকসীর সভাপতিত্বে এবং বিদায়ী সাধারন সম্পাদক মোঃ আব্দুল ওয়ারেস বাবুল এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতেই সকল শহীদের প্রতি দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরবর্তিতে বিদায়ী সাধারন সম্পাদকঃ মোঃ আব্দুল ওয়ারেস বাবুল বিগত দুই বছরের কার্যক্রম সম্পর্কে সাধারণ সম্পাদকের রিপোর্ট এবং বিগত দুই বছরের আয় ব্যয়ের রিপোর্ট পেশ করেন। অতঃপর সন্মানিত উপস্থিত সদস্যগনের মধ্যে অনেকেই সংগঠনের উন্নয়নে বিভিন্ন দিক নির্দশনামুলক বক্তব্য প্রদান করেন। অনান্য রাজ্য থেকে জুম এর মাধ্যমে অংশগ্রহন করা সদ্যস্যগণও তাঁদের মতামত প্রদান করেন। এপর্যায়ে বিদায়ী সাধারন সম্পাদক ও বিদায়ী সভাপতি দুরদুরান্ত থেকে আগত উপস্থিত ও জুম এ অংশগ্রহণকারী সহ বিগত কমিটির সবাইকে তাঁদের কার্য্যকালীন সময়ে সাহায্য, অনুদান ও অকুণ্ঠ সমর্থন করার জন্য ধন্যবাদ জানান। পরিশেষে, বিদায়ী সভাপতি ড. আনোয়ারুল বকসী প্রথম পর্বের সমাপ্তি ঘোষণা করেন এবং কার্যকরী কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করেন। সভাপতি পরবর্তী টার্মের জন্য কার্যকরী কমিটি নির্বাচনের জন্য রিটানিং অফিসার ড. রফিকুল ইসলামের এর নিকট দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। পূর্ব ঘোষিত সময় অনুযায়ী রিটানিং অফিসার ড. রফিকুল ইসলাম এর নিকট এক পদে একজনের বেশী প্রার্থী আবেদন না করার কারণে তাঁর নিকট আবেদনকৃত প্রার্থীদের বিজয়ী ঘোষনা করেন। ২০২৩- ২৫ সনের জন্য নির্বাচিত কমিটিতে জনাব মোঃ আব্দুল ওয়ারেস বাবুলকে সভাপতি এবং ড. আসাদুজ্জামান সেলিমকে সাধারন সম্পাদক করে মোট ২১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদের নাম ঘোষনা করেন। তাঁদের নাম সহ পদবী নীচে প্রদান করা হলো।

সভাপতিঃ জনাব মোঃ আব্দুল ওয়ারেস, সহ সভাপতিঃ মোঃ নজরুল ইসলাম ও জিয়াউল হক বাবলু, সাধারণ সম্পাদকঃ . আসাদুজ্জামান সেলিম , সহ-সাধারণ সম্পাদকঃ সত্যজিৎ সাহা (আবীর), কোষাধ্যক্ষঃ ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদকঃ মেহেরুন নেছা সুলতানা (সাথী), প্রকাশনা সম্পাদকঃ মোঃ লতিফ সিদ্দিক (লিটন), সাংস্কৃতিক সম্পাদকঃ মোহাম্মদ শাফায়েত কবির চৌধুরী রুবেল, সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদকঃ মোসাম্মত রাবেয়া আক্তার, ক্রীড়া সম্পাদকঃ মোঃ ওয়াহিদ আহমেদ, সহ ক্রীড়া সম্পাদকঃ মোসাম্মত রুমানা ইয়াসমিন, ইসি সদস্য হলেনঃ ড. আনোয়ারুল বকশী, জনাব আব্দুল জলিল, ড. রতন কুন্ডু, শ্রী পরমেশ ভট্টাচার্য, জনাব আবুল সরকার, ডাঃ লাভলী রহমান, খন্দকার মালিক শফি জাকি, জনাব নিউটন মুহুরী (দেবু) ও ড. মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন।
মধ্যাহ্নে আয়োজকদের পক্ষ থেকে বাফে’ লাঞ্চ পরিবেশন করা হয়। নবনির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সভায় আগত কৃষিবিদ, সাংবাদিক ও গন্যমান্য অতিথিদের ধন্যবাদ জানান এবং কৃষিবিদ সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষনা করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ২৫, ২০২৩ ৮:৩৬ অপরাহ্ন
জনসংযোগবিদ লাবণ্য আহমেদ এর মৃত্যুতে বাপাজস এর শোক
পাঁচমিশালি

জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের পরিচালক-২ (জনসংযোগ) এবং বাংলাদেশ জনসংযোগ সমিতির অকৃত্রিম শুভাকাঙ্ক্ষী, সাবেক ইসি সদস্য সদা হাস্যোজ্জ্বল, মমতাময়ী লাবন্যআহমেদ আহমদ এর মৃত্যুতে বাংলাদেশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ সমিতি গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
বাংলাদেশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ সমিতি বাপাজস এর সভাপতি মো আবুল কাসেম শিখদার এবং সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।

আজ ২৫ অক্টোবর ২০২৩ বুধবার এক শোকবাণীতে বাপাজস নেতৃবৃন্দ বলেন, লাবন্যআহমেদ ছিলেন একজন খ্যাতিমান জনসংযোগবিদ , উদার, মানবিক, সজ্জন এই গুণী মানুষ তিনি অত্যন্ত সততা ও নিষ্ঠার সাথে তার দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও জনসংযোগ পরিবারের কাছে তিনি খুবই জনপ্রিয় ছিলেন।
লাবন্য আহমেদ গত ৫ বছর ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে বুধবার ২৫ অক্টোবর ২০২৩ দুপুর ২টায়
ভারতের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে চলে গেছেন ( ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) । গত কয়েকদিন যাবত তিনি লাইফসাপোর্টে ছিলেন। গত মাসে তার বোনম্যারু ট্রান্সফার সফলভাবে হলেও অপারেশন পরবর্তী নানা জটিলতায় ক্রমশ তার শরীর খারাপ হতে থাকে এবং তাকে লাইফ সাপোর্টে নেয়া হয়।

বাংলাদেশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ সমিতি বাপাজস পরিবার তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনায় মুহ্যমান এবং তাঁর পরিবারের শোক-সন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পরম করুণাময় মহান আল্লাহ আমাদের প্রিয় জনসংযোগবিদকে জান্নাত নসীব করেন ।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অক্টোবর ১৬, ২০২৩ ১০:৩২ অপরাহ্ন
খাদ্য,  সুপেয় পানি ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বানে উদযাপিত হলো বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০২৩
কৃষি বিভাগ

খাদ্য মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার হলেও বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ বিভিন্ন কারণে তার জনগণের খাদ্য, সুপেয় পানি ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হিসশিম খাচ্ছে কক্সবাজার জেলার চকরিয়ায় বদরখালীতে  ১৬ অক্টোবর ২০২৩ বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষ্যে আইএসডিই, পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক-প্রান এবং খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক-খানি এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত নাগরিক সমাবেশ এবং আলোচনায় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে কৃষির জন্য পানির প্রাপ্যতা নিশ্চিতের দাবিতে পানির ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠার তাগিদ দেন অংশগ্রহনকারি বক্তারা।

 

অনুষ্ঠানের সভাপতি ভার্চু স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রতিষ্টাতা ও প্রধান শিক্ষক এবং রত্নগর্ভা আয়েশা-গোলাম শরীফ গণগ্রন্থাগারের সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিন কাদের অদুল বলেন, কৃষির জন্য পানির প্রাপ্যতা এবং প্রবেশগম্যতা একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয় এবং পানি নিয়ে দ্বন্দ্ব কৃষি উৎপাদনে সরাসরি প্রভাব ফেলে। কৃষি উৎপাদনের জন্য সেচের পানির ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং পানির গুণমানের উপর বিভিন্ন প্রভাব সার্বিক পানির চাহিদার উপর চাপ সৃষ্টি করে। বিশ্বব্যাপী কৃষি, খাদ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াকরণের দীর্ঘমেয়াদী কার্যকারিতার চাবিকাঠি হচ্ছে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, এবং পানি সম্পর্কিত অন্যান্য চ্যালেঞ্জের প্রতি সহনশীলতা বৃদ্ধি এবং পানির ঘাটতি মোকাবেলা করতে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনায় অর্থায়ন একটি কার্যকরী সমাধান হতে পারে

 

অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধে জিয়াউল হায়দার শিহাব বলেন, বাংলাদেশ নিম্নভূমির ব-দ্বীপ দেশ হওয়ায় বন্যা ও খরা উভয়েরই ঝুকিতে রয়েছে। বাংলাদেশের পানি ব্যবস্থাপনার মূল উপাদানগুলোর মধ্যে রয়েছে: বন্যা নিয়ন্ত্রণ, সেচ ও নিষ্কাশন। পানি ব্যবস্থাপনার জন্য সরকারি অর্থায়ন এক্ষেত্রে বিভিন্ন কারণে গুরূত্বপূর্ণ। সঠিক বাস্তবায়ন এবং সরকারি হস্তক্ষেপে তত্ত্বাবধায়ন করে যথাযথ পানি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশে খাদ্য নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

আগত বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপত্তার কথা বিবেচনায় এনে “রুপকল্প-২০৪১ “-এর আলোকে জাতীয় কৃষিনীতি, খাদ্য নিরাপত্তা আইন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-২০৩০ এবং ডেল্টা প্ল্যান-২১০০সহ অন্যান্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে, কিন্তু খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই কৃষি প্রধান দেশের সর্বত্র পানির সঠিক ব্যবহার এবং ব্যবস্থাপনার কোন বিকল্প নেই। বক্তারা আরোও বলেন, উপযুক্ত পদক্ষেপের মাধ্যমে পানি ব্যবস্থাপনা এবং খাদ্য অধিকার নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে নীতিনির্ধারক ও গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে সেই সাথে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে সচেতনতা তৈরি করতে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিতে হবে।

 

আইএসডিই কর্মসুচী সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, প্রতি বছর খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনার জন্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর দৃষ্টি নিবন্ধ করে বিশ্ব খাদ্য দিবস পালিত হয় যার এবারকার প্রতিপাদ্য “পানিই জীবন, পানিই খাদ্য; কাকে পেছনে ফেলে নয়”। বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে জনগণের খাদ্য অধিকার নিশ্চিত করতে পানির অধিকার, প্রাপ্যতা, ব্যবস্থাপনার উপর গুরূত্বারোপ করে তিনি বলেন, খাদ্য অধিকার তথা পানি ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনায় নীতিমালা, বরাদ্দ, এবং জনঅর্থায়নের মতো সময়োপযোগী ও গুরূত্বপূর্ণ জনদাবি গুলো তুলে ধরতে এবং স্থানীয় পর্যায়ে প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে এরকম কর্মসূচি গুলো খুবই গুরত্বপূর্ণ।

 

আইএসডিই, পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাকশান নেটওয়ার্ক-প্রান এবং খাদ্য নিরাপত্তা নেটওয়ার্ক-খানি এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই নাগরিক সমাবেশ ও আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন, চকরিয়া উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ধনঞ্জয় পাল, বদরখালী জব্বার নগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক ‍রুহুল কাদের, ভূক্তভোগী জনসাধারনের পক্ষে বক্তব্য রাখেন জেসমিন কাউসার, জালাল উদ্দিন, ইমা্ম হোসেন বাবু, মোঃ আবু মুছা, মোবারকা জন্নাত, তৌহিদুল ইসলাম, গিয়াস উদ্দিন, মনোয়ারা বেগম প্রমুখ। র‌্যালী, গণসমাবেশ ও আলোচনা সভায় চকরিয়া উপজেলার বদরখালী এলাকার উপকুলীয় এলাকার শতাধিক ভুক্তভোগী লোকজন উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : সেপ্টেম্বর ৪, ২০২৩ ৯:০০ অপরাহ্ন
তরকারি হিসেবে বাড়ছে শাপলার কদর, যা বলছে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা
কৃষি বিভাগ

জলের শাপলা এখন শহুরে বাসিন্দাদের জনপ্রিয় তরকারি। ব্যাপক পুষ্টিগুণ আর স্বাদের কারণে রাজধানীতে দিন দিন বাড়ছে সবজি হিসেবে শাপলার কদর। বেচা-বিক্রিও বেশ ভালো বলে জানালেন বিক্রেতারা।

মুন্সিগঞ্জের আড়িয়াল বিলের শাপলা সংগ্রহ করে পাঠানো হয় রাজধানীতে। এতেই রুটি-রুজির জোগান আসে এখানকার কৃষকদের।
তারা বলেন, ৬ মাস আমদের কোনো কাজ থাকে না। বর্ষার এই ৬ মাস আমরা শুধু শাপলা তুলে তা বিক্রি করেই সংসার চালাই। ৫০ থেকে ৬০ জন কৃষক শাপলা তুলে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা আয় করে।

ঢাকার বাজারে এই ফুল নাম লেখায় সবজির খাতায়। পুষ্টি আর স্বাদের কারণে তরকারি হিসেবে শাপলার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে বলে দাবি বিক্রেতাদের।

বিক্রেতেরা বলেন, শাপলা প্রতিদিনই চলছে। যেহেতু এখন ইলিশ মাছের সিজন চলে আর শাপলা দিয়ে ইলিশ মোটামুটি জনপ্রিয় তাই এই সময়ে শাপলা ভালোই চলছে। ভোজন রসিকদের কাছে জাতীয় ফুল এখন সৌখিন আর নিরাপদ খাবার।

ক্রেতার বলেন, যেহেতু শাপলা ফ্রেস ফরমালিনমুক্ত তাই প্রায় শাপলা কেনা হয়। তাদের মতে শাপলা কেনার আরেকটি কারণ হলো শাপলা সারাবছর পাওয়া যায় না তাই এই সময়টাতে শাপলার যোগানের সঙ্গে সঙ্গে চাহিদাও বাড়তে থাকে।

শাপলায় আলুর চেয়ে সাত গুণ বেশি ক্যালসিয়াম আছে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস এবং ক্যানসার প্রতিরোধেও উপকারী ভূমিকা রাখে বলে জানালেন পুষ্টিবিজ্ঞানীরা।

পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, প্রতি ১০০ গ্রাম শাওলায় প্রায় ৭৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। কাজেই যাদের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি আছে তারা শাপলা খেয়ে ঘাটতি মেটাতে পারেন। এ ছাড়া শাপলাতে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণও যথেষ্ট পরিমাণ রয়েছে যা শারীরিক সক্ষমতা বা শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

শাপলা বাণিজ্য আরও সম্প্রসারিত করা গেলে দেশের অর্থনীতির নতুন খাত তৈরি হবে বলে, মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ৩০, ২০২৩ ১১:৩২ পূর্বাহ্ন
এসডিজির গোল-৩ লক্ষমাত্রা অর্জনে ওয়ার্ল্ড হেল্থ সার্ভে প্লাস সহায়ক ভূমিকা রাখবে
পাঁচমিশালি

আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের এসডিজির গোল-৩ এর লক্ষমাত্রা অর্জন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্তি সচিব নিলুফার নাজনীন। ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন বাস্তবায়িত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনালের সহযোগীতায় মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে ওয়ার্ল্ড হেল্থ সার্ভে প্লাস বাংলাদেশ-২০২৩ টেকশই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা (এসডিজি)’র সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ লক্ষমাত্রা অর্জনের অগ্রগতির তথ্য সংগ্রহের ৯ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের শেষ দিনে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এসডিজির এই ৩ নাম্বার গোল সারা বাংলাদেশের একটি ছবি। আর আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের এসডিজির গোল-৩ এর লক্ষমাত্রা অর্জন করতে হবে। প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্য তিনি আরোও বলেন আপনাদের হেল্থ সার্ভের মাধ্যমে আমরা এসডিজির টার্গেটে কতটা পৌঁছাতে পারলাম তার চিত্র ফুটে উঠবে। তাই আপনার দায়িত্বশীতার পরিচয় দিয়ে সারা দেশে ঘরে ঘরে গিয়ে সঠিত তথ্য তুলে আনবেন। এসময় তিনি ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনসহ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনালকে ধন্যবাদ জানান।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ।এছাড়া বক্তব্য রাখেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের প্রতিনিধি নির্মলা নাইডো, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কনসালটেন্ট ডা. জেম্স জস, হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনাল মায়ানমারের হেল্থ প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর পপি ওয়ালটন, হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর জাহাঙ্গীর আলম এবং ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের ওয়ার্ল্ড হেল্থ সার্ভে প্লাসের কনসালটেন্ট ড. মোহাম্মদ হায়াতুন নবীসহ সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের কর্মকর্তাবৃন্দ।

গত সোমবার (২১ আগস্ট) সকাল থেকে শুরু হওয়া ৯ দিনের এই প্রশিক্ষণে বাংলাদেশের ৮টি বিভাগে ৬ হাজার পরিবার থেকে তথ্য সংগ্রহের জন্য ৮৮ জন প্রশিক্ষনার্থী অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

প্রকাশ : অগাস্ট ১১, ২০২৩ ১০:৪১ পূর্বাহ্ন
ঢাকায় জিসিএফবি প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
পাঁচমিশালি

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনুঃ নবীনের হাত ধরে প্রবীণের নিরাপদ বার্ধক্য” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জেরিয়াট্রিক কেয়ার ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ (জিসিএফবি) বৃহস্পতিবার ১০ আগস্ট জাতীয় প্রেস ক্লাব, ঢাকায় এর প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করেছে। এ উপলক্ষে সংগঠনটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা প্রবীণদের উপহারসামগ্রী প্রদানসহ নানা কর্মসূচির আয়োজন করে। তাদের র‍্যালিটি জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে শুরু হয়ে শিল্পকলা একাডেমিতে এসে শেষ হয়। পরবর্তীতে জিসিএফবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডা: কাজী মোঃ ইস্রাফীলের সভাপতিত্বে শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে লাইফ স্টোরি শেয়ার, আলোচনা সভা ও বিভিন্ন বৃদ্ধাশ্রমে অবস্হানকৃত ৫০ জন বৃদ্ধকে সম্মাননা উপহার প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এর চেয়ারম্যান ড.কামাল উদ্দিন আহমেদ । এতে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ.কে.এম হাফিজ আক্তার, বিপিএম (বার),ঢাকা ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষ ও জিসিএফবির উপদেষ্টা অধ্যাপক ডাঃ মোঃ হুমায়ূন কবীর বুলবুল, দৈনিক আমার কাগজ পত্রিকার সম্পাদক, জনাব ফজলুল হক ভূইয়া রানা । গেস্ট অব অনার হিসাবে উপস্থিত ছিলেন লাইফ স্টোরি শেয়ার কারিনী মাহমুদা চৌধুরী মিতা।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জিসিএসবির উপদেষ্টা, জনস্বাস্হ্য বিশেষজ্ঞ ও কনসালটেন্ট স্পোর্টস মেডিসিন প্রফেসর ডা: অনুপম হোসাইন।
ডিজিএইচএস এর ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা: মন্জুর আল মোর্শেদ চৌধুরী। আহবায়ক রাবেয়া শামস স্বাতীর সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন মীর গোলাম ফারুক, ডা: আমিনুল ইসলাম নাফিজ,শম্পা ফারহানা। এতে আরো উপস্হিত ছিলেন আফজাল খান, শহিদুল ইসলাম চন্দন, , জাবেদ হোসেন পলাশ, মুসা কাজেম স্বপন, নুর এ আলম, ইমু গাজী, তারিক তুহিন, মাসুদ আহম্মেদ, শাহাজাহান সাজু, বদরুল আলম রুবেল,নাসরিন সমাপ্তি, শেফালী রহমান, এডভোকেট শিমুল পারভীন, ইশরাত জাহান, মাহমুদা নাজু, প্রফেসর ডা: সালমা আফরোজ, গুলশান আরা নীলা,সামিরা তারান্নুম রাবেয়া মিতি, মিলি পারভীন, হাফিজুল রহমান,আসাদ ভুইঞা, নৃপেন বিশ্বাস সহ প্রমূখ।

বক্তারা বলেন প্রাতিষ্ঠানিক বৃদ্ধাশ্রম আমাদের বিবেচনার বিষয় নয়, প্রাতিষ্ঠানিক বৃদ্ধাশ্রমের প্রয়োজন আছে, অবহেলিত, অসহায় এবং অজ্ঞাত সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ওল্ড হোম আছে এবং থাকবে। আমরা আতঙ্কিত আমাদের প্রত্যকের নিজেদের পরিবারে নিজেদের তৈরী বৃদ্ধাশ্রম গুলো নিয়ে। আমাদের সিনিয়রদেরকে ডিসিশন মেকিং এ নিয়ে আসতে হবে। তাহলে উনারা নিজেকে পরিবারের সক্রিয় সদস্য হিসাবে গন্য করবেন এবং আত্নার শান্তি নিয়ে হাসি খুশি ভাবে পরিবারের সবার সাথে বেঁচে থাকবেন। তার জন্য বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওয়ার্কশপের ব্যবস্হা করতে হবে।
পর্যায়ক্রমিকভাবে বাংলাদেশের সব জেলাতে জিসিএফবি মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার সিম্পোজিয়াম, ওয়ার্কশপের আয়োজন করবে। র‍্যালি এবং সেমিনারে দুই শতাধিক বিভিন্ন স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী ও বয়োস্করা অংশগ্রহণ করেন।

শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

ads

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

ads

ফেসবুকে আমাদের দেখুন

ads

মুক্তমঞ্চ

scrolltop